এক হাজার নয়শত বায়ান্ন সালে বাংলাদেশে এই ধর্মের সূচনা যা ভাষা আন্দোলনের নামে পরিচিত তারপর একহাজার নয়শত ঊনসত্তুরের অভ্যুত্থান এবং একহাজার নয়শত একাত্তর সালে এই ধর্মের প্রতিষ্ঠিত রূপ লাভকরে চেতনার এবং স্বপ্নের মাধ্যমে। এই ধর্মের নাম হচ্ছে আমু ধর্ম এই শব্দটি প্রধানত আসছে পাকিস্থানি উর্দু শব্দ থেকে এর পূর্ণ শব্দটি হচ্ছে আওয়ামী ।
আওয়ামী শব্দের অর্থ হচ্ছে জনতা বা জাতি সম্পৃক্ত, আর এই শব্দটি বাংলাদেশে আওয়ামীলীগ নামেই পরিচিতি লাভ করেছে। কালের বিবর্তনে,দেশকে ধ্বংস, সমাজ ও সংখ্যা গরিষ্ঠ ধর্মকে কলঙ্কিত করার ফলে আজ বাংলাদেশের জনগন ২০১৪ সাল থেকে আওয়ামীলীগকে আমু লীগ বলে থাকে । হিন্দু ধর্মের খুব কাছাকাছি ধর্মটি হচ্ছে এই আমু ধর্ম, এই ধর্মটিকে আমরা সনাতন ধর্ম ও বলতে পারি কারন এর শিকর হিন্দু ধর্মের খুব গভীরে ।
আমু একটি ধর্ম এই সম্প্রদায়ের প্রধান গরু হচ্ছে শাইখ আল স্বাপ্নিক মজিবুর রাহমান।স্বাপ্নিক একটি সমার্থক শব্দ তিনি প্রচুর পরিমানে স্বপ্ন দেখতেন জেগে বা ঘুমিয়ে। ১৯৭৫ সালে ১৫ই আগস্ট তার দেহ ত্যাগের পরে এই স্বাপ্নিক বিশেষণটি নামের আগে স্থান পায়। এই আমু ধর্মটি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য শাইখ আল স্বাপ্নিক মজিবুর রাহমান এর মুরিদরা একছত্র ধর্ম প্রচার করে যাচ্ছে ৭১ সালের চেতনাকে খাঁরা করে অন্য কারোর সুজগ নাই ।
এই গরুর মুরিদরা অনেক গুলো ভাগে বিভক্ত হয়ে আমু ধর্মটি প্রচার করে যাচ্ছে যেমন অপ্রাপ্ত বয়স্ক লীগ, শিশু লীগ, ছাত্র লীগ, যুবক লীগ, লজ্ঞি বইঠা লীগ, কুলি লীগ, সুশীল লীগ, ইভটিজার লীগ, ধর্ষণ লীগ, চাপাতি লীগ, লাঠি লীগ, মিথ্যা সংগঠন লীগ, ইন্ডিয়ান দালাল লীগ, মিডিয়া লীগ, খবর লীগ, খবরের কাগজ লীগ এদের কাজ হচ্ছে এদের মত করে আমু ধর্ম প্রচার করা ।
যে কেউ এই আমু ধর্মের বিরোধিতা করলে তার জন্য এক মাত্র মৃত্যুকে সাথী করতে হয় সে যেই ধর্মের হউক মুসলিম, হিন্দু বা খিরিস্টান কাররি রেহাই নাই এই দেশে। আমু সম্প্রদায়ের লোকেরা শাইখ আল স্বাপ্নিক মজিবুর রাহমানকে পিতা ও তার আদর্শকে গ্রহন করেছে । এই সম্প্রদায়ের লোকেরা তাদের সনাতন নিয়ম কানুন বেতিত অন্য কোন নিয়ম কানুন মানতে নারাজ । তারা গরুর আদর্শে অন্ধ ভক্ত হয়ে আছেন । সনাতন আমু ধর্মের লোকেরা ইসলামের রক্ত খেতে তাদের খুবই পছন্দ।
এই আমু ধর্মের বিশেষ কিছু গুন আছে তা হল যত বেশী ৭১
চেতনায় মিথ্যা কথা সমাজে প্রতিষ্ঠিত করা, টেন্ডারবাজি করা , ভার্সিটির হল দখল ও চাঁদা বাজি করা, ব্যাংক এবং শেয়ার কেলেঙ্কারি করা, জনগণকে পদ্মা সেতু একটির বদলে দুটি করে দেওয়া, সবার কুড়ে ঘর ভেঙ্গে দালান তৈরি করে দেওয়া, পরকিয়া ও ইভটিজিং সমাজে প্রতিষ্ঠিত করা, তেঁতুল আর লবন এক পেকেটে থাকা , আমু ধর্মের তীর্থ স্থানটি হচ্ছে শাহাবাগে ঐ খান থেকেও তারা ধর্ম প্রচার করে ওরা ওয়াক থু ওয়াক থু বলে জিকির করে <আল্লাহু আল্লাহু জিকির টাকে বেঙ্গ করে >আর কেও যদি এই ধর্মকে অস্বীকার করে তা হলে তাকে খুন বা গুম হতে হয়, এই তীর্থ স্থানে ছেলে মেয়ে একসাথে রাত্রি যাপন ও অনৈতিক কাজে লিপ্তকে জায়েজ মনে করে। হিন্দু, খিরিস্টানদের কে হত্যা করে অন্যের ধর্মের উপর চাপিয়ে দেওয়াটাকে তাদের নৈতিক কাজের অংশ মনে করা, ধর্ষণের সেঞ্চুরি করা, ছেলে বা মেয়ে তার গর্বধারিণী মা এবং বাবা কে অস্বীকার করা, তারা বলে থাকে অন্ধ কারে বাবা মায়ের আনন্দ ফুর্তির ফসল হচ্ছি আমরা < সাহাবাগি নাস্তিক > ,আমু সম্প্রদায়ের কিছু কিছু লোক নামাজ পড়ে, হজ্জ আদায় করে আবার হিন্দুদের সাথে মূর্তি পুজা করে ও ঘরে বসে মা , বাবা, ভাই বোন, স্ত্রির এক সাথে হিন্দি মুভি এবং হিন্দি সিরিয়ালের উলঙ্গ নাচ আর ঢলা ঢলি দেখে এই সবের বিরধতা করলেই আপনি হয়ে যাবেন আমু ধর্মের ৭১ চেতনা বিরোধী তখন আপনাকে বলা হবে মৌলবাদ, জঙ্গি সন্ত্রাস। এখন এই বাংলাদেশে মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ ইসলাম ধর্ম থাকবে নাকি আমু ধর্ম থাকবে?
ধর্ম বলতে আমি যা বুঝি তা হচ্ছে একটি মানব জীবনে বেচে থাকার জন্য নিয়ম শৃঙ্খলা, আদেশ নিষেধ, হারাম হালাল, সৎ পথে চলা, মিথ্যা কথা ও কাউকে ধোঁকা না দেওয়া, নারী পুরুষ উভয়ের পর্দা মেনে চলা, নারীর মর্যাদা, বাবা মায়ের মর্যাদা, রাষ্ট্র পরিচালনা, সমাজ পরিচালনা, বয়োজ্যেষ্ঠদের সম্মান ও ছোটদেরকে আদর করা। এই রকম অসংখ্য ভাল কাজ গুলি পাবেন এক মাত্র ইসলাম ধর্মে, আমি এক আল্লাহকে বিশ্বাস করি আমার আদর্শ আমার নবি হযরত মুহাম্মদ সাল্লালাহু আলাইহিসছালাম, আমি বাংলাদেশে কুরানকে সংবিধান হিসাবে দেখতে চাই।
আমু ধর্মের সম্প্রদায়ের লোকদের কে ইসলাম ধর্মকে জানার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি কারন আমি এখানে ইসলাম ধর্মের কোন কিছুই বিসদ ভাবে আলোচনা করিনাই দয়া করে কোরআন শরিফ এবং হাদিস সগ্রহ করে পরার চেস্টা করুন আল্লাহ আপনাদেরকে হেদায়াত করবেন ইনশাল্লাহ ।
ডঃ মুহাম্মাদ শহিদুল্লাহ বলেছেন এই পৃথিবীতে যদি কেউ সর্বচ্চ জ্ঞান অর্জন করল আর যদি ইসলাম শিক্ষা তার মধ্যে না থাকে তা হলে সে মূর্খ রয়ে গেল ।
আমু ধর্মের লোকদের কে আপনি কিভাবে চিহ্নিত করবেন ২ জনের মধ্যে একজন বা চারজনের
মধ্যে ১ জন অথবা কোন সেমিনার বা টোকশোতে কথা বলার সময় তর্কে জিতার জন্য আমু ধর্মকে রক্ষা করার জন্য চেচিয়ে কুকুরের মত রূপ ধারন করে মিথ্যা কথা বলবে, গালাগালি করবে, হাত পা ক্ষিপ্র গতিতে নাড়াচাড়া করে কথা বলবে, অন্য কে কথাবলার সুযোগ দিবেনা, কোন যুক্তি মানতে চাইবে না সবশেষে লিঙ্গ প্রদর্শন করবে এরাই হচ্ছে সনাতন আমু ধর্ম সম্প্রদায়ের লোক।
এই সনাতন আমু ধর্মের কোন লোক মৃত্যু বরন করে I am very sorry তারা মৃত্যু বরন করে না তাদের দেহ ত্যাগ হয় মৃত্যু কথাটি তাদের ধর্মে বলা জায়েজ নাই তাই আমু লীগের মিডিয়ারা মৃত্যু কথাটি এড়িয়ে দেহ ত্যাগের কথাটি প্রচার করছে বর্তমানে। আমু লোকদের দেহ ত্যাগ হলে তার জন্য দোয়া না প্রার্থনা করে মসজিদ, মন্দির, গির্জা সব উপাসানালয়। কিন্তু ইসলাম ধর্মের বিশ্বাসীরা অন্য ধর্মের কেউ মৃত্যু বরন করলে তার জন্য দোয়া দুরুদ করতে পারে না শুধু দুঃখ প্রকাশ করতে পারে এই ভেবে যে সে চিরদিনের জন্য জাহান্নামি হল, কিন্তু আমু ধর্মের লোকেরা এই আল্লাহর কথাটি বিশ্বাস করতে চায় না তারা বলে সব ধর্মের লোকেরা নাচতে নাচতে স্বর্গে চলে যাবে। তাদের একমাত্র চুলকানি <মন থকে দেহ পর্যন্ত> হচ্ছে ইসলাম ধর্ম কে নিয়ে। আমু সম্প্রদায়ের একশ্রেণী সুশীল লোকনাথ বাবারা আছে তারা ইসলাম ধর্মকে কটাক্ষ করে তাদের আমু ধর্মটাকে জাহিল করায় সচেষ্ট থাকে সর্বদা ।
সে সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করে থাকে তা স্বাপ্নিক নানার কাছে থকে ।
বিঃ দ্রঃ এই আমু ধর্ম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে পৃথিবীর যে কোন দেশ, জাতি, নিউজ পেপার, নিউজ মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়া, সোশাল মিডিয়া যদি তাদের বিরোধিতা করেন লেখেন বা বলেন তা হলে আপনি হয়ে যাবেন রাজাকার।
আওয়ামী শব্দের অর্থ হচ্ছে জনতা বা জাতি সম্পৃক্ত, আর এই শব্দটি বাংলাদেশে আওয়ামীলীগ নামেই পরিচিতি লাভ করেছে। কালের বিবর্তনে,দেশকে ধ্বংস, সমাজ ও সংখ্যা গরিষ্ঠ ধর্মকে কলঙ্কিত করার ফলে আজ বাংলাদেশের জনগন ২০১৪ সাল থেকে আওয়ামীলীগকে আমু লীগ বলে থাকে । হিন্দু ধর্মের খুব কাছাকাছি ধর্মটি হচ্ছে এই আমু ধর্ম, এই ধর্মটিকে আমরা সনাতন ধর্ম ও বলতে পারি কারন এর শিকর হিন্দু ধর্মের খুব গভীরে ।
আমু একটি ধর্ম এই সম্প্রদায়ের প্রধান গরু হচ্ছে শাইখ আল স্বাপ্নিক মজিবুর রাহমান।স্বাপ্নিক একটি সমার্থক শব্দ তিনি প্রচুর পরিমানে স্বপ্ন দেখতেন জেগে বা ঘুমিয়ে। ১৯৭৫ সালে ১৫ই আগস্ট তার দেহ ত্যাগের পরে এই স্বাপ্নিক বিশেষণটি নামের আগে স্থান পায়। এই আমু ধর্মটি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য শাইখ আল স্বাপ্নিক মজিবুর রাহমান এর মুরিদরা একছত্র ধর্ম প্রচার করে যাচ্ছে ৭১ সালের চেতনাকে খাঁরা করে অন্য কারোর সুজগ নাই ।
এই গরুর মুরিদরা অনেক গুলো ভাগে বিভক্ত হয়ে আমু ধর্মটি প্রচার করে যাচ্ছে যেমন অপ্রাপ্ত বয়স্ক লীগ, শিশু লীগ, ছাত্র লীগ, যুবক লীগ, লজ্ঞি বইঠা লীগ, কুলি লীগ, সুশীল লীগ, ইভটিজার লীগ, ধর্ষণ লীগ, চাপাতি লীগ, লাঠি লীগ, মিথ্যা সংগঠন লীগ, ইন্ডিয়ান দালাল লীগ, মিডিয়া লীগ, খবর লীগ, খবরের কাগজ লীগ এদের কাজ হচ্ছে এদের মত করে আমু ধর্ম প্রচার করা ।
যে কেউ এই আমু ধর্মের বিরোধিতা করলে তার জন্য এক মাত্র মৃত্যুকে সাথী করতে হয় সে যেই ধর্মের হউক মুসলিম, হিন্দু বা খিরিস্টান কাররি রেহাই নাই এই দেশে। আমু সম্প্রদায়ের লোকেরা শাইখ আল স্বাপ্নিক মজিবুর রাহমানকে পিতা ও তার আদর্শকে গ্রহন করেছে । এই সম্প্রদায়ের লোকেরা তাদের সনাতন নিয়ম কানুন বেতিত অন্য কোন নিয়ম কানুন মানতে নারাজ । তারা গরুর আদর্শে অন্ধ ভক্ত হয়ে আছেন । সনাতন আমু ধর্মের লোকেরা ইসলামের রক্ত খেতে তাদের খুবই পছন্দ।
prothom alu |
চেতনায় মিথ্যা কথা সমাজে প্রতিষ্ঠিত করা, টেন্ডারবাজি করা , ভার্সিটির হল দখল ও চাঁদা বাজি করা, ব্যাংক এবং শেয়ার কেলেঙ্কারি করা, জনগণকে পদ্মা সেতু একটির বদলে দুটি করে দেওয়া, সবার কুড়ে ঘর ভেঙ্গে দালান তৈরি করে দেওয়া, পরকিয়া ও ইভটিজিং সমাজে প্রতিষ্ঠিত করা, তেঁতুল আর লবন এক পেকেটে থাকা , আমু ধর্মের তীর্থ স্থানটি হচ্ছে শাহাবাগে ঐ খান থেকেও তারা ধর্ম প্রচার করে ওরা ওয়াক থু ওয়াক থু বলে জিকির করে <আল্লাহু আল্লাহু জিকির টাকে বেঙ্গ করে >আর কেও যদি এই ধর্মকে অস্বীকার করে তা হলে তাকে খুন বা গুম হতে হয়, এই তীর্থ স্থানে ছেলে মেয়ে একসাথে রাত্রি যাপন ও অনৈতিক কাজে লিপ্তকে জায়েজ মনে করে। হিন্দু, খিরিস্টানদের কে হত্যা করে অন্যের ধর্মের উপর চাপিয়ে দেওয়াটাকে তাদের নৈতিক কাজের অংশ মনে করা, ধর্ষণের সেঞ্চুরি করা, ছেলে বা মেয়ে তার গর্বধারিণী মা এবং বাবা কে অস্বীকার করা, তারা বলে থাকে অন্ধ কারে বাবা মায়ের আনন্দ ফুর্তির ফসল হচ্ছি আমরা < সাহাবাগি নাস্তিক > ,আমু সম্প্রদায়ের কিছু কিছু লোক নামাজ পড়ে, হজ্জ আদায় করে আবার হিন্দুদের সাথে মূর্তি পুজা করে ও ঘরে বসে মা , বাবা, ভাই বোন, স্ত্রির এক সাথে হিন্দি মুভি এবং হিন্দি সিরিয়ালের উলঙ্গ নাচ আর ঢলা ঢলি দেখে এই সবের বিরধতা করলেই আপনি হয়ে যাবেন আমু ধর্মের ৭১ চেতনা বিরোধী তখন আপনাকে বলা হবে মৌলবাদ, জঙ্গি সন্ত্রাস। এখন এই বাংলাদেশে মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ ইসলাম ধর্ম থাকবে নাকি আমু ধর্ম থাকবে?
ধর্ম বলতে আমি যা বুঝি তা হচ্ছে একটি মানব জীবনে বেচে থাকার জন্য নিয়ম শৃঙ্খলা, আদেশ নিষেধ, হারাম হালাল, সৎ পথে চলা, মিথ্যা কথা ও কাউকে ধোঁকা না দেওয়া, নারী পুরুষ উভয়ের পর্দা মেনে চলা, নারীর মর্যাদা, বাবা মায়ের মর্যাদা, রাষ্ট্র পরিচালনা, সমাজ পরিচালনা, বয়োজ্যেষ্ঠদের সম্মান ও ছোটদেরকে আদর করা। এই রকম অসংখ্য ভাল কাজ গুলি পাবেন এক মাত্র ইসলাম ধর্মে, আমি এক আল্লাহকে বিশ্বাস করি আমার আদর্শ আমার নবি হযরত মুহাম্মদ সাল্লালাহু আলাইহিসছালাম, আমি বাংলাদেশে কুরানকে সংবিধান হিসাবে দেখতে চাই।
আমু ধর্মের সম্প্রদায়ের লোকদের কে ইসলাম ধর্মকে জানার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি কারন আমি এখানে ইসলাম ধর্মের কোন কিছুই বিসদ ভাবে আলোচনা করিনাই দয়া করে কোরআন শরিফ এবং হাদিস সগ্রহ করে পরার চেস্টা করুন আল্লাহ আপনাদেরকে হেদায়াত করবেন ইনশাল্লাহ ।
ডঃ মুহাম্মাদ শহিদুল্লাহ বলেছেন এই পৃথিবীতে যদি কেউ সর্বচ্চ জ্ঞান অর্জন করল আর যদি ইসলাম শিক্ষা তার মধ্যে না থাকে তা হলে সে মূর্খ রয়ে গেল ।
আমু ধর্মের লোকদের কে আপনি কিভাবে চিহ্নিত করবেন ২ জনের মধ্যে একজন বা চারজনের
মধ্যে ১ জন অথবা কোন সেমিনার বা টোকশোতে কথা বলার সময় তর্কে জিতার জন্য আমু ধর্মকে রক্ষা করার জন্য চেচিয়ে কুকুরের মত রূপ ধারন করে মিথ্যা কথা বলবে, গালাগালি করবে, হাত পা ক্ষিপ্র গতিতে নাড়াচাড়া করে কথা বলবে, অন্য কে কথাবলার সুযোগ দিবেনা, কোন যুক্তি মানতে চাইবে না সবশেষে লিঙ্গ প্রদর্শন করবে এরাই হচ্ছে সনাতন আমু ধর্ম সম্প্রদায়ের লোক।
এই সনাতন আমু ধর্মের কোন লোক মৃত্যু বরন করে I am very sorry তারা মৃত্যু বরন করে না তাদের দেহ ত্যাগ হয় মৃত্যু কথাটি তাদের ধর্মে বলা জায়েজ নাই তাই আমু লীগের মিডিয়ারা মৃত্যু কথাটি এড়িয়ে দেহ ত্যাগের কথাটি প্রচার করছে বর্তমানে। আমু লোকদের দেহ ত্যাগ হলে তার জন্য দোয়া না প্রার্থনা করে মসজিদ, মন্দির, গির্জা সব উপাসানালয়। কিন্তু ইসলাম ধর্মের বিশ্বাসীরা অন্য ধর্মের কেউ মৃত্যু বরন করলে তার জন্য দোয়া দুরুদ করতে পারে না শুধু দুঃখ প্রকাশ করতে পারে এই ভেবে যে সে চিরদিনের জন্য জাহান্নামি হল, কিন্তু আমু ধর্মের লোকেরা এই আল্লাহর কথাটি বিশ্বাস করতে চায় না তারা বলে সব ধর্মের লোকেরা নাচতে নাচতে স্বর্গে চলে যাবে। তাদের একমাত্র চুলকানি <মন থকে দেহ পর্যন্ত> হচ্ছে ইসলাম ধর্ম কে নিয়ে। আমু সম্প্রদায়ের একশ্রেণী সুশীল লোকনাথ বাবারা আছে তারা ইসলাম ধর্মকে কটাক্ষ করে তাদের আমু ধর্মটাকে জাহিল করায় সচেষ্ট থাকে সর্বদা ।
তেঁতুল হাছিনা |
আমু ধর্মের একাংশে তেঁতুল পন্থী পীর আছে তারা তেঁতুল ছাড়া চলতে পারেনা যেমন ফাফর ইকবাল ষাঁড় , মুন্তাচির কাম মামুন, শাহরিয়ার মুরগী কবির, গোফার চুধুরি , সর্ব শেষ গজাইছে যৌন জাগরণ মঞ্চের আমু ধর্মের সাহাবাগের তীর্থ স্থানের ইমরান এইডস সরকার। এই ধর্মের অনুসারীরা সব ধর্মের উৎসব পালন করে থাকে বিশেষ করে তেতুলের আনাগনা যেখানে বেশী থাকে যেমন হিন্দুদের পুজা উৎসব, খিরিস্টানের বড়দিনের উৎসব, এবং তাদের আমু ধর্মের পহেলা বৈশাখ উৎসব । ঐ সব উতসবে তাদের ৭১এর চেতনা মাঝে মধ্যে স্থির থাকেনা মা গরুর মূত্র পান করে মাতাল হয়ে তেঁতুল খাওয়া শুরু করে।
বিশেষ চমক আমু ধর্মের একজন তথ্য বাবা আছে ডিজিটাল তথ্য বাবা আবার অনেকেই তাকে বৈক্কানিগ বলে থাকে।সে সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করে থাকে তা স্বাপ্নিক নানার কাছে থকে ।
বিঃ দ্রঃ এই আমু ধর্ম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে পৃথিবীর যে কোন দেশ, জাতি, নিউজ পেপার, নিউজ মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়া, সোশাল মিডিয়া যদি তাদের বিরোধিতা করেন লেখেন বা বলেন তা হলে আপনি হয়ে যাবেন রাজাকার।
No comments:
Post a Comment